আমার ছেলেবেলা-মাহমুদুর রহমান। আমটি আমি খাব বলে মারবো পেড়ে ঢিলে, ধরবো বলে টেংরা-পুটি নামবো সেথায় বিলে। জলদি করে গোসলটা আজ করব বাড়ি গিয়ে, পুকুরটাতে নামবো

আহ্বান-মাহমুদুর রহমান। এই! শুনতে পারছো কি- হৃদয় সানিত ভালবাসার ডাক, অনুভব করতে পারছো কি- বিশ্ব নিখিল সুভান্বিত স্বাগত হাঁক। এই!! শুনতে পারছো কি- পুষ্পকুলে ভ্রমরের

বৈশাখী তুমি-মাহমুদুর রহমান। ফাল্গুনীকে বিদায় দিয়ে এলে তুমি আজ বৈশাখী, দিন যে এলো মুক্তি পাওয়ার মুক্ত তুমি যাও পাখি। বৈশাখী তুমি, গায়ের বধু হাওয়ায় দোলানো

তুমি-মাহমুদুর রহমান। সুপ্ত তুমি গুপ্ত যখন তুমি তোমার মধ্যে তখন, ভরা দুপুরে রোদের খেলা না দেখে যেন স্বজন। তোমার জন্য জীবন আমার তোমার জন্যই মরণ,

আমার কোমল স্পর্শ-মাহমুদুর রহমান। আমার কমন স্পর্শ- তোমাকে কলঙ্কিত করে তবে কি, সর্বোপরি ভালোবাসা মিথ্যে? মায়ের বুকে, নবজাতকের বাধাহীন আলিঙ্গন চিরবিতর্কের জন্ম দিবে। আমার কোমল

বিজয়ী তুমি-মাহমুদুর রহমান। বিজয়ী তুমি- বিজয়ী তোমার দেয়াল শৃঙ্খবদ্ধ বেয়ে দীর্ঘ সিড়ি মায়াময়ী ঘৃণ্য ভয়াল। বিজয়ী তুমি- বিজয়ী তোমার মাঠ বাহুশ্রান্ত কৃষকের কোমল যতনে ফলছে

স্বাধীনতা, তোমার জন্য-মাহমুদুর রহমান। স্বাধীনতা, তোমার জন্য- উদ্বেলিত যৌবন জাগায় শিরে শিরে শিহরণ, স্বাধীনতা, তোমার জন্য- বক্ষ-পাঁজর খুঁড়িয়ে করেছি বিষাক্ত রক্তক্ষরণ। স্বাধীনতা, তোমার জন্য- বেস্তে

ফাল্গুনে ভালবাসা-মাহমুদুর রহমান। ভালোবাসার চরম সংকট প্রতিনিয়তই আমাকে তাড়া দিচ্ছে, পৃথিবীর তার বৈরুতা দিয়ে একে একে গ্রাস করছে প্রতিটি সুখকর মুহূর্ত। দীপ্তরাজ আজ তার দ্বার